● Manage one or more servers from one control panel.
● Single server, Multi Server and Mirrored Clusters.
● No matter if it is a physical server or virtual machine, ISPConfig just works.
● Debian 9 - 11 and Testing (recommended)
● Ubuntu 16.04 - 20.04 (recommended)
● CentOS 7 - 8
● HTTP: Apache2 and nginx
● SMTP: Postfix
● POP3/IMAP: Dovecot
● FTP: PureFTPD
● DNS: Bind, PowerDNS
● Database: MariaDB and MySQL
● Websites
● Email accounts
● FTP users
● MySQL databases
● Cron jobs
● DShell users
● DNS
● IPv4 support
● IPv6 support
Monthly
Monthly
Monthly
দীর্ঘ ৫ বছর যাবৎ প্লেক্সাস ক্লাউড এর হোস্টিং সেবাটি ব্যবহার করে আসছি। আমি তাদের সার্ভিসটিতে খুবই সন্তুষ্ট কারন তাদের ডেটা সার্ভার নিরাপদ ও আধুনিক টেকনোলজি ব্যবহার করে। সব চেয়ে ভাল লাগে যখন কোন সমস্যা সমাধানের জন্য জানাই খুব সল্প সময়ে তা আন্তরিকতার সহিত সমাধান করে দেয়।
We sales ERP solution hosted in Plexus Cloud Server. It’s competitive, outstanding and one of best services we are enjoying with high latency which is lifting up our business standard as well.
আমি প্রথমে সংকোচ বোধ করছিলাম যে স্বাধীন হোস্টিং এর সার্ভিস নিব কিনা? তারপর কনফিউশন দূর করার জন্য আমাদের একটি ডোমেইন ওদের হোস্টিং এ পার্ক করি। তাছাড়া এদের ডেডিকেটেড টিম সবসময় আমাকে সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করেছে। এখন আমরা ওদের ডেডিকেটেড সার্ভার ইউজ করছি।
ওপেনস্ট্যাক একটি Open স্ট্যান্ডার্ড ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্ম। এটি পাবলিক এবং প্রাইভেট ক্লাউড উভয় ক্ষেত্রে ইনফ্রাস্ট্রাকচার সার্ভিস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ওপেনস্ট্যাক অনেকগুলো প্রসেসর, স্টোরেজ, নেটওয়ার্ক ডিভাইস একসাথে ইন্টিগ্রেট করতে পারে যা সহজেই একটি ওয়েব ড্যাশবোর্ড এর মাধ্যমে ডাটা সেন্টারের সব রিসোর্স এক জায়গা থেকে ম্যানেজ করা যায়।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় ইউজারের সেনসিটিভ ডাটা যেমন ব্যক্তিগত তথ্য, আর্থিক তথ্য এবং অন্যান্য গোপনীয় তথ্য থার্ড পার্টি সাইটে রাখা বিপদজনক। তখন on-premises প্রাইভেট ক্লাউড হচ্ছে সবচেয়ে বেস্ট অপশন। ওপেনস্ট্যাক এর মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার নিজস্ব ক্লাউড সিস্টেম সেটআপ করতে পারবেন যেটা নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি আপনার কাছেই থাকবে।
হোস্টিং হল এক ধরনের ওয়েব সার্ভার। যেখানে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট বা ব্লগের সমস্ত ডাটা স্টোর করা হয়। কোনো ব্যবহারকারী নির্দিষ্ট ডোমেন নেম ইন্টারনেটে সার্চ করলে, হোস্টিং এর মাধ্যমে ওই ওয়েবসাইট বা ব্লগের সমস্ত ডাটা গুলি দেখতে পারে। ডোমেইন এবং হোস্টিং এর কানেকশন এর মধ্য দিয়ে কোন ওয়েবসাইট, ইউজার এর সামনে ফুটে ওঠে।
যদি একটি পুরো সিপিইউ হোস্টিংয়ের রূপে নেওয়া হয় তাকে ডেডিকেটেড হোস্টিং বলে। আমরা জানি একটি নির্দিষ্ট সিপিইউ এ নির্দিষ্ট RAM, hard disk, processor এগুলি থাকে। যদি কোন ওয়েবসাইটের মালিক পুরো সিপিইউ টাকেই হোস্টিং রূপে ব্যবহার করে তাকে ডেডিকেটেড হোস্টিং বলা হয়।
যখন কোন ডেডিকেটেড সিপিইউ কেই ভাগ করে আলাদা আলাদা Submachine বা ভার্চুয়াল মেশিন বানানো হয়, তখন তাকে ভিপিএস হোস্টিং বলে। ধরুন কোনো ডেডিকেটেড সিপিইউ এ ৮ জিবি RAM আছে, তখন ভিপিএস সেই ডেডিকেটেড সিপিইউ টিকে আলাদা আলাদা ওয়েবসাইট ইউজারের জন্য RAM টিকে বিভক্ত করে সবাইকে ব্যবহার করার অনমুতি দেয়।সুতরাং যখন কোন CPU কে ভাগ করে কোনো Sub-Machine বা Virtual Machine তৈরি করে, বিভিন্ন ইউজারকে তাদের ওয়েবসাইট অ্যাক্সেস করার অনমুতি দেওয়া হয় তখন তাকে ভিপিএস হোস্টিং বলা হয়।
যখন কোন ভিপিএস হোস্টিং কে, আলাদা আলাদা ইউজারের সাথে শেয়ার বা ভাগ করা হয় তখন তাকে শেয়ার্ড হোস্টিং বলে।
সুতরাং ডেডিকেটেড হোস্টিং কে ভাগ করে ভিপিএস হোস্টিং, এবং ভিপিএস কে আবার বিভক্ত করলে শেয়ার্ড হোস্টিং তৈরি হয়।
শেয়ার্ড হোস্টিংয়ে একটি CPU কে অনেক ইউজার এর সাথে শেয়ার করা যায়। কিন্তু একটি শেয়ার্ড হোস্টিং কতজনের সাথে শেয়ার করা হবে সেটি সেই হোস্টিং কোম্পানি নির্ধারণ করে।
কোন কোম্পানি বা বড় প্রতিষ্ঠান যে ধরনের ওয়েব হোস্টিং ব্যবহার করে তাকে ম্যানেজ ওয়েব হোস্টিং বলা হয়।
যেমন ধরুন আমরা ব্লগ বানানোর জন্য ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করি। কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং নামক এক ধরনের হোস্টিং আছে যেটি ওয়ার্ডপ্রেস কোম্পানি তার ইউজার দের জন্য তৈরি করেছেন। যার মাধ্যমে কোন ওয়াডপ্রেস ব্যবহারকারী তার ওয়েবসাইট বা ব্লগ, ভালোভাবে Optimize এবং Rank করতে পারে।
কোনো হোস্টিং কে, কোনো কোম্পানি বিভিন্ন টুলস এর সাহায্যে নিজেই ম্যানেজ করলে তাকে ম্যানেজ ওয়েব হোস্টিং বলা হয়। এখানে নির্দিষ্ট কোম্পানি শুধুমাত্র তার ইউজারদের পরিষেবা দেবার জন্য এই ধরনের হোস্টিং তৈরি করেন। তবে কখনো কখনো বড় বড় প্রতিষ্ঠানও ম্যানেজ হোস্টিং তৈরি করে থাকে।
যখন আলাদা আলাদা সার্ভার থেকে নির্দিষ্ট ডোমেন অ্যাক্সেস করা হয় তখন তাকে ক্লাউড হোস্টিং বলে। ক্লাউড হোস্টিং এর জন্য আলাদা আলাদা দেশ বা স্থানে, আলাদা আলাদা server রাখা হয়। যখন কোনো দেশের নির্দিষ্ট ইউজার, নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট টিকে ব্যবহার করতে চায় তখন ওই দেশের ওয়েব হোস্টিং টির সাথে ডোমেইনটি কানেক্ট করা হয়।
যখন কোন নির্দিষ্ট কোম্পানি থেকে একটি পুরো সিপিইউ কিনে নিয়ে সেটিকে আলাদা আলাদা ইউজারের সাথে ভাগ করে নেয়া হয় তখন তাকে রিসেলার হোস্টিং বলে।
এখানে আপনি কোন নির্দিষ্ট হোস্টিং নিজের নামে কিনে সেটিকে বাকি ইউজারদের সাথে ভাড়া দিতে পারবেন।
যেহেতুএটি আপনি পুনরায় কিনে পুনরায় বিক্রি করছেন তাই এটিকে রিসেলার হোস্টিং বলা হয়।
যদি আপনি হোস্টিং কিনতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে, আপনি আপনার ব্লগের ট্রাফিক অনুযায়ী হোস্টিং কিনতে পারেন।
এইজন্য এখান থেকে যেকোন একটি ওয়েব সাইটে যাওয়ার পর নতুন অ্যাকাউন্ট বানিয়ে নিয়ে, হোস্টিং প্ল্যান বেছে নেওয়ার পর, পেমেন্ট করে হোস্টিং কিনতে পারেন।
একটি শেয়ার্ড ওয়েব হোস্টিং পরিষেবা হল একটি ওয়েব হোস্টিং পরিষেবা যেখানে অনেক ওয়েবসাইট ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত একটি ওয়েব সার্ভারে থাকে। এটি সাধারণতো হোস্টিংএর জন্য সবচেয়ে লাভজনক বিকল্প কারণ সার্ভার রক্ষণাবেক্ষণের সামগ্রিক খরচ অনেক গ্রাহকের উপর বৃস্তিত।
যদি আপনি প্রথমবারের জন্য হোস্টিং কিনতে চান তাহলে আপনাকে অনেক জিনিস মাথায় রেখে হোস্টিং কিনতে হবে। কারন একটি ওয়েবসাইট এবং হোস্টিং অনেক কিছুজিনিসের উপর নির্ভর করে। এই জন্য নিচে দেওয়া ইনফর্মেশনর্মে গুলি প্রথমে জেনে নিন এবং তারপর হোস্টিং খরিদ করুন।
হোস্টিং এর কাজ হল আপনার ডোমেইনটিকে সর্বদা ইউজারদের সামনে দেখানো এবং আপনার ওয়েবসাইটটি ইন্টারনেটের সামনে রাখা। কিন্তু এমন অনেক ধরনের হোস্টিং কোম্পানি আছে যেগুলি বেশিরভাগ সময় ডাউন হয়ে যায়। এবং ডাউন হওয়ার ফলে অনেক সময় আপনার ওয়েবসাইটটি ইন্টারনেট থেকে সরে যেতে পারে।
এইজন্য হোস্টিং কেনার আগে, যে কোম্পানি আপনার ওয়েবসাইটটি, ৯৯.৯% Uptime দেবার গ্যারান্টি নেবে সেই কোম্পানি নির্বাচন করুন।
কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগের মেইন জিনিস স্পিড। যদি আপনার ওয়েবসাইট খুলতে দেরি হয় তাহলে কোন ইউজার আপনার ওয়েবসাইট ছেড়ে অন্য কারো ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে। কারণ ইন্টারনেটে অনেক ধরনের ওয়েবসাইট আছে যেগুলি একই ধরনের তথ্য প্রদান করে। তাই কোনো ব্যবহারকারী ওয়েবসাইট খোলার অপেক্ষায় থাকবে না, সে সাথে সাথে অন্য কোন ওয়েবসাইটে চলে যাবে।
এইজন্য আপনি যে হোস্টিং নিচ্ছেন তার স্পিড কেমন যাচাই করুন। এর জন্য যেসব ব্যবহারকারী আগে থেকেই ওই কোম্পানির হোস্টিং ব্যবহার করেছেন তাদের সাথে আলোচনা করতে পারেন।
আপনার ওয়েবসাইটে প্রত্যেক সেকেন্ডে কত পরিমান ডাটা এক্সেস করা যায় সেটাকেই ব্যান্ডউইড বলে। যদি আপনার হোস্টিং এর ব্যান্ডউইথ কম হয়, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটটি অধিক পরিমাণে ট্রাফিক আসার ফলে স্লো হয়ে যাবে। এইজন্য যদি পারেন তাহলে আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ যুক্ত হোস্টিং নির্বাচন করুন।
হোস্টিং এর সবথেকে মলূ বিষয় হল হোস্টিং এর জায়গা। যেখানে আপনার ওয়েবসাইটের সমস্ত ডাটা গুলি জমা হয়। মোবাইলের মেমোরি কার্ডের মত এটিরও একটি নির্দিষ্ট লিমিট থাকে। তাই যদি আপনার হোস্টিং এর Disk Space ভর্তি হয়ে যায় তাহলে আপনি নতুন করে কোন ডাটা আপনার হোস্টিং এ জমা করতে পারবেন না। তাই এই জিনিসটা মাথায় রেখে আনলিমিটেড Disk Space যুক্ত হোস্টিং সার্ভিস বেছে নিন।
হোস্টিং কোম্পানি থেকে হোস্টিং কিনছেন; দেখে নিন তাদের সাপোর্ট সিস্টেম কেমন। কখন কখনো টেকনিক্যাল নলেজ না থাকার কারণে হেলপ এবং সাপোর্ট এর দরকার পড়ে। কারণ হোস্টিংয়ের অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয় যেগুলি সবসময় নিজের পক্ষে ঠিক করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। এইজন্য হোস্টিং কেনার আগে অবশ্যই দেখে নেবেন আপনি যে হোস্টিং কোম্পানি টি পছন্দ করেছেন কাস্টমার সাপোর্ট কেমন রয়েছে।
আপনার ওয়েবসাইটের সবথেকে যে বড় জিনিসটি নজরে রাখতে হবে, সেটি হল সিকিউরিটি। যদি আপনার হোস্টিং কোম্পানি, আপনার ওয়েবসাইটের জন্যে সিকিউরিটি প্রদান না করে তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের তথ্য গুলি চুরি হবার ভয় থাকে। এইজন্য যে ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি, ওয়েব-সাইটের সিকিউরিটি বদ্ধিৃ করে, এরকম কোম্পানি বাছাই করুন।
ওয়েবসাইটের জন্য SSL সার্টিফিকেট অবশ্যই একটি বড় ভূমিকা পালন করে। SSL সার্টিফিকেট ওয়েবসাইটে লাগানোর ফলে তার সিকিউরিটি অনেকগুণ বেড়ে যায়। এইজন্য হোস্টিং কেনার সময় দেখে নিন কোম্পানিটি SSL সার্টিফিকেট প্রোভাইড করছে কিনা।
কখনো কখনো কোন হোস্টিং সার্ভিস ব্যবহার করার সময়, ওই হোস্টিং সার্ভিসটির বিভিন্ন ধরনের প্রবলেম দেখা দেয়। তাই ওই হোস্টিং সার্ভিস ছেড়ে অন্য কোন কোম্পানির হোস্টিং সার্ভিস এ যাওয়ার দরকার পড়ে। এই জন্য আপনি বর্তমানে যে হোস্টিং কোম্পানিতে জয়েন করতে চাইছেন অবশ্যই দেখে নিন তারা সার্ভিসের জন্য পেমেন্ট দেওয়ার পর, সেই টাকা ফেরত দেয়ার গ্যারান্টি দিচ্ছে কিনা, বা দিলেও সেটি কতদিনের জন্
কোনো হোস্টিং কোম্পানিতে যদি আপনি হোস্টিং সার্ভিস কিনতে চান তাহলে অবশ্যই মানিব্যাক গ্যারান্টি দেয় এরকম ধরনের প্রতিষ্ঠান থেকে হোস্টিং কিনুন। যার ফলে আপনি সহজেই আপনার টাকা ফেরত নিয়ে অন্য কোন হোস্টিং প্রোভাইডার কোম্পানিতে, আপনার ওয়েবসাইটটি ট্রানস্ফার করতে পারবেন।